সিরাজগঞ্জ প্রতিদিন

সিরাজগঞ্জের সবচেয়ে জনপ্রিয় বাংলা অনলাইন নিউজ সাইট

বঙ্গবন্ধু বহুমুখি সেতু

যমুনা সেতু তথা যমুনা বহুমুখী সেতু বাংলাদেশের যমুনা নদীর উপরে অবস্থিত একটি সড়ক ও রেল সেতু। এর দৈর্ঘ্য ৪.৮ কিলোমিটার। এটি বাংলাদেশ এবং দক্ষিণ এশিয়ার দীর্ঘতম সেতু। ১৯৯৮ সালে এর নির্মাণ কাজ শেষ হয়। ইহা যমুনা নাদীর পূর্ব তীরের ভূয়াপুর এবং পশ্চিম তীরের সিরাজগঞ্জকে সংযুক্ত করে। এইটি বিশ্বে ১১তম এবং দক্ষিণ এশিয়ার ৬ষ্ঠ দীর্ঘতম সেতু।

ইলিয়ট ব্রিজ

ইলিয়ট ব্রিজ সিরাজগঞ্জ শহরের কাটা খালের উপরে লোহা ও সিমেন্টের সমন্বয়ে তৈরী। সিরাজগঞ্জ শহরকে দেখার জন্য কাঁটাখালের উপরে প্রায় ৩০ ফুট উঁচু করে ইংরেজ এসডিও মিঃ বিটসন বেল আই, সি, এস, সাহেব ১৮৯৫ সনে ৪৫,০০০ টাকা খরচ করে বাংলার তৎকালিন ছোট লাট স্যার আল ফ্রেড ইলিয়ট সাহেবের নামানুসারে এই ব্রিজ তৈরী করেছিলেন। নামানুসারে এই ব্রিজ তৈরী করেছিলেন।

Sunday, September 30, 2018

যমুনা নদীর পুনরুদ্ধারকৃত ভূমির উন্নয়ন এবং প্রস্তাবিত অর্থনৈতিক অঞ্চল রক্ষার জন্য দায়িত্ব পেলেন বাংলাদেশ সেনাবাহিনী

বার্তা সংস্থাঃ
সেনাবাহিনী দায়িত্ব নিতে যাচ্ছে যমুনা নদীর পুনরুদ্ধারকৃত ভূমির উন্নয়ন এবং প্রস্তাবিত অর্থনৈতিক অঞ্চল রক্ষার জন্য।
৩০ সেপ্টেম্বর ২০১৮ তারিখ পানি সম্পদ মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ড ও বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর মধ্যে সিরাজগঞ্জ জেলায় যমুনা নদী হতে পুনরুদ্ধারকৃত ভূমির উন্নয়ন এবং প্রস্তাবিত অর্থনৈতিক অঞ্চল রক্ষা শীর্ষক প্রকল্প বাস্তবায়নের জন্য এ সমঝোতা স্মারক (MOU) স্বাক্ষরিত হয়।
যমুনা নদী হতে পুনরুদ্ধারকৃত ভূমির উন্নয়ন (ভরাট) এবং সিরাজগঞ্জ ইন্ডাষ্ট্রিয়াল পার্ক, বঙ্গবন্ধু সেতুর পশ্চিম গাইড বাঁধসহ প্রস্তাবিত অর্থনৈতিক অঞ্চল রক্ষা করাই প্রকল্পের মূল উদ্দেশ্য। প্রকল্পটি বাস্তবায়িত হলে ৪.৬৮ বর্গ কিলোমিটার ভূমির উন্নয়ন হবে, বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলে লক্ষাধিক লোকের কর্মসংস্থান হবে, সিরোজগঞ্জ শহর ও ইন্ডাষ্ট্রিয়াল পার্ক নদী ভাঙ্গন হতে রক্ষা পাবে।
উক্ত সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে পানি সম্পদ মন্ত্রী আনোয়ার হোসেন মঞ্জু, এমপি, পানি সম্পদ প্রতিমন্ত্রী মোহাম্মদ নজরুল, বীর-প্রতীক, এমপি, পানি সম্পদ মন্ত্রণালয়ের সচিব কবির বিন আনোয়ার, বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ডের মহাপরিচালক মোঃ মাহফুজুর রহমানসহ পানি সম্পদ মন্ত্রণালয় ও বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ডের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাবৃন্দ এবং বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর পক্ষে ব্রিগেডিয়ার জেনারেল নূর-এ-আলম মোঃ যোবায়ের সরোয়ার, প্রকল্প পরিচালক, এবং লেঃ কর্ণেল মোঃ সাদেক মাহমুদ, পিএসসি, অতিরিক্ত প্রকল্প পরিচালক ও কমান্ডিং অফিসার, ২৫ ইঞ্জিনিয়ার কনষ্ট্রাকশন ব্যাটালিয়ন উপস্থিত ছিলেন।