সিরাজগঞ্জ প্রতিদিন

সিরাজগঞ্জের সবচেয়ে জনপ্রিয় বাংলা অনলাইন নিউজ সাইট

বঙ্গবন্ধু বহুমুখি সেতু

যমুনা সেতু তথা যমুনা বহুমুখী সেতু বাংলাদেশের যমুনা নদীর উপরে অবস্থিত একটি সড়ক ও রেল সেতু। এর দৈর্ঘ্য ৪.৮ কিলোমিটার। এটি বাংলাদেশ এবং দক্ষিণ এশিয়ার দীর্ঘতম সেতু। ১৯৯৮ সালে এর নির্মাণ কাজ শেষ হয়। ইহা যমুনা নাদীর পূর্ব তীরের ভূয়াপুর এবং পশ্চিম তীরের সিরাজগঞ্জকে সংযুক্ত করে। এইটি বিশ্বে ১১তম এবং দক্ষিণ এশিয়ার ৬ষ্ঠ দীর্ঘতম সেতু।

ইলিয়ট ব্রিজ

ইলিয়ট ব্রিজ সিরাজগঞ্জ শহরের কাটা খালের উপরে লোহা ও সিমেন্টের সমন্বয়ে তৈরী। সিরাজগঞ্জ শহরকে দেখার জন্য কাঁটাখালের উপরে প্রায় ৩০ ফুট উঁচু করে ইংরেজ এসডিও মিঃ বিটসন বেল আই, সি, এস, সাহেব ১৮৯৫ সনে ৪৫,০০০ টাকা খরচ করে বাংলার তৎকালিন ছোট লাট স্যার আল ফ্রেড ইলিয়ট সাহেবের নামানুসারে এই ব্রিজ তৈরী করেছিলেন। নামানুসারে এই ব্রিজ তৈরী করেছিলেন।

Wednesday, June 21, 2017

সিরাজগঞ্জে বীরমাতাদের মাঝে আর্থিক সহায়তা প্রদান


সোহাগ লুৎফুল কবিরঃ
পবিত্র ঈদ-উল-ফিতর উদযাপনের জন্য সিরাজগঞ্জ বীর মাতাদের আর্থিক সহায়তা প্রদান করা হয়েছে। বুধবার দুপুরে নিজ কার্যালয়ে ৫জন বীর মাতাদের প্রত্যেকের হাতে নগদ ৫ হাজার টাকা সহায়তা প্রদান করেন জেলা প্রশাসক কামরুন নাহার সিদ্দীকা। এসময় উপস্থিত ছিলেন অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) মোঃ কামরুরুল হাসান, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) মোঃ শামীন আলম ও জেলা সমাজসেবা অফিসার মোঃ শহিদুল ইসলাম খানসহ জেলা প্রশাসনের অন্যান্য কর্মকর্তারা।

সম্পতি ইলোকট্রনিক্স, অনলাইন ও প্রিন্ট মিডিয়ায় ৫ নারী বীর মুক্তিযোদ্ধাদের কষ্টের জীবনযাপন নিয়ে প্রচারিত প্রতিবেদন জেলা প্রশাসনের দৃষ্টিগোচর হওয়ায় সিরাজগঞ্জ জেলার সুযোগ্য জেলা প্রশাসক কামরুন নাহার সিদ্দীকা এ সহায়তা প্রদান করেন। আর্থিক সহায়তার জন্য কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে বীরমাতা রাহেলা খাতুন সরকারের নিকট দ্রুত ভাতা প্রদানের দাবী জানান।

জেলা প্রশাসক কামরুন নাহার সিদ্দীকা জানান, জেলার ১৩জন নারী মুক্তিযোদ্ধা ইতিমধ্যে ভাতা পাচ্ছে, বাকী ৫জন স্বীকৃতি পেলেও এখনো ভাতা পেয়ে দুরাবস্থায় সময় কাটাচ্ছেন, এজন্যই পবিত্র ঈদুল- ফিতর উপলক্ষে এনারী বীর মাতাদের আর্থিক সহায়তা প্রদান করা হলো এবং তারা যেন দ্রুত ভাতা পায় সে জন্য মন্ত্রানলয়ে তাগাদা প্রস্তাব পাঠানো হবে।

উন্নয়ন ও মানুষের মন জয় করেই নৌকার বিজয় নিশ্চিত হবে: নাসিম

সোহাগ লুৎফুল কবিরঃ
আওয়ামীলীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য, ১৪ দলের মুখপাত্র ও স্বাস্থ্যমন্ত্রী মোহাম্মদ নাসিম দলীয় নেতাকর্মীদের ঐক্যবদ্ধভাবে মাঠে কাজ করার আহবান জানিয়ে বলেছেন-বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনার নেতৃত্বে জাতীয় নির্বাচনে নৌকার বিজয় নিশ্চিত করতে হবে। এর কোন বিকল্প নেই। তিনি দুই দিন তাঁর নির্বাচনী এলাকার বিভিন্ন স্থানে গণসংযোগ শেষে বুধবার দুপুরে তাঁর বাসভবনে সমবেত কর্মীদের নির্বাচনী প্রচারে মাঠে নামার নির্দেশ দিয়ে বলেছেন- উন্নয়ন, ভালবাসা ও মানুষের মন জয় করেই নৌকার বিজয় নিশ্চিত করতে হবে।

তিনি  আরো বলেছেন নির্বাচনকে ঘিরে বিএনপির জোট নানা ষড়যন্ত্র চক্রান্ত করবে।  বিএনপিকে পাকি পেতাত্বা মন্তব্য করে তিনি বলেছেন ওরা আবারও ক্ষমতায় গেলে এদেশের মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতি চিহৃ মুছে ফেলবে। দেশকে ধ্বংসের দিকে ঠেলে দেবে। হাওয়া ভবন পূণঃপ্রতিষ্ঠা করে দেশের সম্পদ লুটপাট করবে।  বিএনপি’র হাওয়া ভবন সৃষ্টির পায়তারা ঐক্যবদ্ধভাবে মোকাবিলা করার জন্যও তিনি দলীয় নেতাকর্মীদের নির্দেশ দিয়েছেন। তিনি আরো বলেছেন- দলীয় শৃঙ্খলার বাইরে গেলে কোন  নেতা কর্মীকেও ছাড় দেয়া হবে না। হোক না কেন- তাকে ছাড় দেয়া হবে না। তিনি তাঁর নির্বাচনী এলাকায় প্রতিটি ভেটে কেন্দ্রে বিভিন্ন শ্রেনী পেশার মানুষকে সঙ্গে নিয়ে দ্রুত কেন্দ্র কমিটি গঠনেরও পরামর্শ দিয়েছেন। বঙ্গবন্ধু কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে  সারা দেশসহ সিরাজগঞ্জ- কাজীপুরের উন্নয়ন চিত্র তুলে ধরে মোহাম্মদ নাসিম বলেছেন- আওয়ামীলীগ মানেই উন্নয়ন।  এই উন্নয়ন ধরে রাখতে শেখ হাসিনার কোন বিকল্প নেই।

এসময় কাজীপুর উপজেলা উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি শওকত হোসেন, সাবেক এমপি প্রকৌশলী তানভীর শাকিল জয়, উপজেলা চেয়ারম্যান মোজাম্মেল হক বকুল, সাধারণ সম্পাদক খলিলুর রহমান ও পৌর মেয়র হাজী নিজাম উদ্দিন সহ বিভিন্ন স্তরের নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

বিএনপি পাকি পেতাত্বা তাই নৌকার বিজয় নিশ্চিতের কোন বিকল্প নেই- সিরাজগঞ্জে নাসিম

বিএনপি পাকি পেতাত্বা তাই নৌকার বিজয় নিশ্চিতের কোন বিকল্প নেই- সিরাজগঞ্জে নাসিম

সিরাজগঞ্জ প্রতিনিধিঃ
আওয়ামীলীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য, ১৪ দলের মুখপাত্র ও স্বাস্থ্যমন্ত্রী মোহাম্মদ নাসিম বিএনপিকে পাকি পেতাত্বা মন্তব্য করে বলেছেন, ওরা আবারও ক্ষমতায় গেলে এদেশের মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতি চিহৃ মুছে ফেলবে। দেশকে ধ্বংসের দিকে ঠেলে দেবে। হাওয়া ভবন পূণঃপ্রতিষ্ঠা করে দেশের সম্পদ লুটপাট করবে।  বিএনপি’র হাওয়া ভবন সৃষ্টির পায়তারা, ঐক্যবদ্ধভাবে মোকাবিলা করার জন্যও তিনি দলীয় নেতাকর্মীদের নির্দেশ দিয়েছেন। আর আগামী নির্বচনে দলীয় নেতাকর্মীদের ঐক্যবদ্ধভাবে মাঠে কাজ করে বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনার নেতৃত্বে জাতীয় নির্বাচনে নৌকার বিজয় নিশ্চিত করার আহবান জানিয়ে তিনি।

গত দুই দিন তাঁর নির্বাচনী এলাকার বিভিন্ন স্থানে গণসংযোগ শেষে বুধবার দুপুরে তাঁর বাসভবনে সমবেত কর্মীদের নির্বাচনী প্রচারে মাঠে নামার নির্দেশ কালে একথা বলেন তিনি।  উন্নয়ন, ভালবাসা ও মানুষের মন জয় করেই নৌকার বিজয় নিশ্চিত করতে হবে।

তিনি আরো বলেছেন নির্বাচনকে ঘিরে বিএনপির জোট নানা ষড়যন্ত্র চক্রান্ত করবে। তাই ওদের সব চক্রান্ত রুখে, উন্নয়ন, ভালবাসা ও মানুষের মন জয় করেই নৌকার বিজয় নিশ্চিত করতে হবে। এসময় তিনি আরো বলেছেন, আওয়ামীলীগের দলীয় শৃঙ্খলার বাইরে গেলে কোন নেতা কর্মীকে ছাড় দেয়া হবে না। সে যেই হোক না কেন, তাকে ছাড় দেয়া হবে না।

তিনি তাঁর নির্বাচনী এলাকায় প্রতিটি ভেটে কেন্দ্রে বিভিন্ন শ্রেনী পেশার মানুষকে সঙ্গে নিয়ে দ্রুত কেন্দ্র কমিটি গঠনেরও পরামর্শ দিয়েছেন। বঙ্গবন্ধু কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে সারা দেশসহ সিরাজগঞ্জে কাজীপুরের উন্নয়ন চিত্র তুলে ধরে মোহাম্মদ নাসিম বলেছেন- আওয়ামীলীগ মানেই উন্নয়ন।  এই উন্নয়ন ধরে রাখতে শেখ হাসিনার কোন বিকল্প নেই।

এসময় কাজীপুর উপজেলা উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি শওকত হোসেন, সাবেক এমপি প্রকৌশলী তানভীর শাকিল জয়, উপজেলা চেয়ারম্যান মোজাম্মেল হক বকুল, সাধারণ সম্পাদক খলিলুর রহমান ও পৌর মেয়র হাজী নিজাম উদ্দিন সহ বিভিন্ন স্তরের নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

Saturday, June 17, 2017

সিরাজগঞ্জ জেলা মুক্তিযোদ্ধা সন্তান কমান্ডের ইফতার মাহফিল ও কমিটি গঠন

সিরাজগঞ্জ প্রতিনিধিঃ
সিরাজগঞ্জ জেলা মুক্তিযোদ্ধা সন্তান কমান্ডের ইফতার মাহফিল ও কমিটি গঠন করা হয়েছে। জেলা মুক্তিযোদ্ধা সন্তান কমান্ডের আয়োজনে শুক্রবার বিকেলে জেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদ কার্যালয়ে ইফতার মাহফিলের পূর্বে এক আলোচনা সভা শেষে মুক্তিযোদ্ধা সন্তান কমান্ডের সদর থানার আহবায়ক কমিটির অনুমোদন দেওয়া হয়।

জেলা মুক্তিযোদ্ধা সন্তান কমান্ডের সভাপতি মামুনুর রশিদ মামুনের সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় উপস্থিত ছিলেন জেলা মুক্তিযোদ্ধা সন্তান কমান্ডের সহ-সভাপতি হোসনে আরা পারভিন, সাধারন সম্পাদক বায়েজীদ তালুকদার, যুগ্ন-সাধারণ সম্পাদক সালমান হক শিবলী, সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক সিরাতে-সাবেরা পূর্ণা, ত্রাণ ও দূর্যোগ বিষয়ক সম্পাদক মাহমুদুল হাসান রাব্বি, প্রচার সম্পাদক রিফাত রহমান, অর্থ সম্পাদক রেজাউল করিম রাব্বি, সদস্য খালিদ হৃদয় সহ অন্যান্যরা।
আলোচনা সভা শেষে জেলা মুক্তিযোদ্ধা সন্তান কমান্ডের নেতৃবৃন্দরা এস এম আনোয়ারুল কবির কে আহবায়ক ও সাগর সৈকত সাজুকে যুগ্ন-আহবায়ক এবং মোঃ ইমাম হাসান কে সদস্য সচিব করে ৩ মাসের জন্য ১১ সদস্য বিশিষ্ট সদর থানার কমিটি অনুমোদন দেন। পরে জেলার মুক্তিযোদ্ধা সন্তানদের অংশ গ্রহণে দোয়া ও  ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়।

Saturday, June 3, 2017

শান্তি স্থাপনে শেখ হাসিনার কোনো বিকল্প নেইঃ স্বাস্থ্যমন্ত্রী মোহাম্মদ নাসিম

সিরাজগঞ্জ: স্বাস্থ্যমন্ত্রী মোহাম্মদ নাসিম বলেছেন, বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনার দূরদর্শী রাষ্ট্র পরিচালনায় দেশ সমৃদ্ধির পথে এগিয়ে যাচ্ছে।
শনিবার (০৩ জুন) সিরাজগঞ্জে নির্মাণাধীন শহীদ এম মনসুর আলী মেডিকেল কলেজের কাজের অগ্রগতি পরিদর্শন এবং জেলা আইনশৃঙ্খলা কমিটির সভায় যোগদান শেষে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে এ কথা বলেন তিনি।
নাসিম বলেন, মানুষের মাথাপিছু আয় বেড়েছে, প্রবৃদ্ধির হারও বেড়েছে, জঙ্গি দমন করা হয়েছে। দেশে রাজনৈতিক স্থিতিশীলতার কারণে শান্তি প্রতিষ্ঠিত হয়েছে।
মন্ত্রী বলেন, সরকার পদ্মাসেতু নির্মাণসহ দেশে উন্নয়নের বিশাল কর্মযজ্ঞ শুরু করেছেন। এরই ধারাবাহিকতায় সিরাজগঞ্জের পৌনে সাতশ’ কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মাণ করা হচ্ছে শহীদ এম মনসুর আলী মেডিকেল কলেজ।
এছাড়া সিরাজগঞ্জে যমুনা নদী শাসন, স্বাস্থ্য বিভাগের আড়াইশ’ শয্যার হাসপাতাল ভবন, আইএইচটি ভবন, রাস্তাঘাট শিক্ষা প্রতিষ্ঠানসহ হাজার কোটি টাকার নির্মাণ প্রকল্প প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার অবদান।
জেলা প্রশাসক কামরুন্নাহার সিদ্দিকার সভাপতিত্বে এসময় আরও উপস্থিত ছিলেন- জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আব্দুল লতিফ বিশ্বাস, অধ্যাপক ডা. হাবিবে মিল্লাত মুন্না এমপি, হাসিবুর রহমান স্বপন এমপি, আমজাদ হোসেন মিলন এমপি, সেলিনা বেগম স্বপ্না এমপি, পুলিশ সুপার মিরাজ উদ্দিন আহম্মেদ ও সিভিল সার্জন ডা. শেখ মো. মনজুর রহমান প্রমুখ।
এর আগে দুপুরে মন্ত্রী শহীদ এম মনসুর আলী মেডিকেল কলেজের নির্মাণকাজ পরির্দশন করেন।

Thursday, June 1, 2017

জাতীয় সংসদে ২০১৭-১৮ অর্থবছরের বাজেট দাম বাড়ছে যেসব পণ্যের

সংবাদ প্রতিবেদকঃ
নতুন মূল্য সংযোজন কর ও সম্পূরক শুল্ক আইন আগামী ১ জুলাই থেকে বাস্তবায়ন হচ্ছে। নতুন আইনে আমদানি ও স্থানীয় পর্যায়ে উৎপাদিত বেশকিছু পণ্যে শুল্ক (সিডি), সম্পূরক শুল্ক (এসডি) বাড়ানো হয়েছে। সম্পূরক শুল্কের হার ক্ষেত্রবিশেষ ২০ শতাংশ থেকে বাড়িয়ে ২৫ শতাংশ এবং ৪৫ শতাংশ থেকে বাড়িয়ে করা হচ্ছে ৫০ শতাংশ। ফলে এসব পণ্যের দাম বাড়বে।

বৃহস্পতিবার জাতীয় সংসদে ২০১৭-১৮ অর্থবছরের বাজেট প্রস্তাবনায় অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত এসব পণ্যের ওপর শুল্ক বাড়ানোর কথা বলেন।

শুল্ক বাড়ার ফলে দাম বাড়ার তালিকায় রয়েছে বিদেশি ব্রান্ডের রঙ্গিন টিভি, টিভি কার্ড, ইমিটেশন জুয়েলারি: লিথিয়াম, লেড এসিড, ম্যাঙ্গানিজ ডাই অক্সাইডসহ সব ধরনের ব্যাটারি। ব্যক্তিগত গাড়িতে ব্যবহৃত ব্যাটারিসহ, আইপিএস, ইউপিএসে ব্যবহৃত ব্যাটারির দাম বাড়বে।

ওভারকোট, কার-কোট, কেইপ, ক্রোক, অ্যানোরাক, উইন্ডচিটার, উইন্ড-জ্যাকেট ও সমজাতীয় পণ্য বা নিটেড ও ক্রশেটেড পণ্য, ছেলে ও মেয়েদের স্যুট, ইনসিম্বল, জ্যাকেট, বেলজার, ট্রাউজার, বিব ও ব্রেস ওভারঅল, ব্রিচ ও শর্টস জাতীয় পণ্যে, ছেলেদের শার্ট, নিটেড, মেয়েদের ব্লাউজ, শার্ট ও শার্ট ব্লাউজ জাতীয় পণ্যে ৪৫ শতাংশের স্থলে ৫০ শতাংশ সম্পূরক শুল্ক দিতে হবে।ফলে এসব পণ্যের দাম বাড়বে।

তালিকার আরও আছে : আন্ডারপ্যান্ট, ব্রিফ, নাইটশার্ট, পায়জামা, বাথরোব, ড্রেসিং গাউন, স্লিপ, পেটিকোট, প্যান্টি, নেগলেজি, টি-শার্ট, সিংলেট ও অন্যান্য ভেস্ট, জার্সি, পুলওভার, কার্ডিগান, ওয়েস্টকোটসহ সমজাতীয় পণ্যে, শিশুদের গার্মেন্টস ও ক্লোদিং এক্সেসরিজ, নিটেড ও ক্রশেটেড ফেবিক্সের তৈরি গার্মেন্টস, প্যান্টি হোস, টাইটস, স্টকিংস, সকস ও অন্যান্য হোসিয়ারী, গ্লাভস, মিটেনস ও মিটস, সব ধরনের তৈরি পোশাক ও অন্তর্বাস বা সমজাতীয় পণ্য।

ট্র্যাক স্যুট ও অন্যান্য গার্মেন্টস, সব ধরনের পশমী কম্বল, বেড, টেবিল, টয়লেট ও কিচেন লিনেন, পর্দা ও ইন্টেরিয়র ব্লাইন্ড ও অন্যান্য আসবাবে ২০ শতাংশের স্থানে শুল্ক ২৫ শতাংশ করায় দাম বাড়বে।

রাবার, ফুটওয়্যার, প্লাস্টিকজাতীয় পণ্যে ৫ শতাংশ বাড়িয়ে শুল্ক ৫০% করা হয়েছে। আর্টিফিসিয়াল ফুল, সিরামিক বিল্ডিং ব্রিকস, ফ্লোরিং ব্লকস, ফিলার টাইলস, চিমনিসহ অন্যান্য সিরামিক সামগ্রীতে ২০ শতাংশের জায়গায় কর ২৫ শতাংশ করা হয়েছে।

সম্পূর্ণভাবে রংকৃত নন ওয়্যারড শীট আকারে কাস্ট অথবা রোল গলাস, ড্রন ও ব্রোন গলাস শীট, ফ্রেমবিহীন ও ফ্রেমযুক্ত অন্যান্য কাঁচের আয়না, অমসৃণ হীরা, ইমিটেশন জুয়েলারীতে সম্পূরক শুল্ক ২৫ শতা্ংশ করা হয়েছে। এতোদিন এটা ছিল ২০ শতাংশ। টেবিল, রান্নাঘর, টয়লেট, অফিস, ইনডোর ডেকোরেশেন অথবা একইরূপ উদ্দেশে ব্যবহারের উপযোগী কাঁচের তৈজসপত্রে শুল্ক ৪৫ শতাংশের স্থলে ৫০ শতাংশ করা হয়েছে। কাস্ট আয়রনের তৈরি টিউব পাইপস, অয়েল বা গ্যাস পাইপ লাইনে ব্যবহৃত লাইন পাইপ, অয়েল ও গ্রাসের ড্রিলিং কাজে ব্যবহৃত কেসিং ও টিউবিং, লীফ স্প্রীং, গ্যাস জ্বালানির উপযোগী বা গ্যাস এবং অন্যান্য উভয় জ্বালানির উপযোগী রান্নার তৈজসপত্র, পেলট গরমকারক, স্টেইনলেস স্টীলের সিঙ্ক, ওয়াস বেসিন উহার যন্ত্রাংশ, ওয়াটার ট্যাপ, বাথরুমের অন্যান্য ফিটিংস ও ফিক্সার্স, কপারের তৈরি সেনিটারি ওয়্যার ও যন্ত্রাংশ, পেপার/পেপার বোর্ড দ্বারা ব্যাক্ড অ্যালুমিনিয়াম ফয়েল, অ্যালুমিনিয়াম স্যানিটারি ওয়্যার ও যন্ত্রাংশ, রেজর, স্টেইনলেস স্টীল বেলড, দুই/চার স্ট্রোক বিশিষ্ট অটো রিক্সা/থ্রি হুইলারের ইঞ্জিন বা সমজাতীয় পণ্যে ২০ শতাংশ শুল্ক বিদ্যমান আছে। বাজেটে সেটি ২৫ শতাংশ করার প্রস্তাব দেয়া হয়েছে।

একইভাবে ফিল্টার, ম্যাঙ্গানিজ ডাই, সিলভার, লিথিয়াম অক্সাইড ব্যাটারি, লীড এসিড ব্যাটারি ও ইলেকট্রিক অ্যাকুমুলেটর,কয়েন, ব্যাংকনোট, ব্যাংক কার্ড, টোকেন দ্বারা চালিত সাউন্ড রেকর্ডিং বা রিপ্রোডিউসিং এপারেটস, টার্ণ টেবলস, ভিডিও রেকর্ডিং বা রিপ্রোডিউসিংয়ের যন্ত্রপাতি, অন্যান্য সাউন্ড রেকর্ডিং, লেটেড প্রিন্টেড সার্কিট বোর্ড জাতীয় পণ্য, পকেট সাইজ রেডিও ক্যাসেট প্লেয়ার, রঙিন টেলিভিশন,টিভি কার্ডসহ টেলিভিশন পার্টস –এ সম্পূরক শুল্ক ২০ শতাংশ থেকে বাড়িয়ে ২৫ শতাংশ করার প্রস্তাব দেয়া হয়েছে।

প্রতিটি সিম কার্ডেও শুল্ক ৫ শতাংশ বাড়িয়ে ২৫ করা হচ্ছে।

অযান্ত্রিক বাই-সাইকেল ও অন্যান্য সাইকেল, এসব সাইকেলের চাকার রিম ও স্পোক, মোটর সাইকেলের ফুয়েল ট্যাংক, আসবাবপত্র ও যন্ত্রাংশ, ডেন্টাল প্লেট ব্রাশসহ সব ধরণের টুথব্রাশে নতুন আইনে শুল্ক ২০ থেকে ২৫ শতাংশ করার প্রস্তাব দেয়া হয়েছে।