সিরাজগঞ্জ প্রতিদিন

সিরাজগঞ্জের সবচেয়ে জনপ্রিয় বাংলা অনলাইন নিউজ সাইট

বঙ্গবন্ধু বহুমুখি সেতু

যমুনা সেতু তথা যমুনা বহুমুখী সেতু বাংলাদেশের যমুনা নদীর উপরে অবস্থিত একটি সড়ক ও রেল সেতু। এর দৈর্ঘ্য ৪.৮ কিলোমিটার। এটি বাংলাদেশ এবং দক্ষিণ এশিয়ার দীর্ঘতম সেতু। ১৯৯৮ সালে এর নির্মাণ কাজ শেষ হয়। ইহা যমুনা নাদীর পূর্ব তীরের ভূয়াপুর এবং পশ্চিম তীরের সিরাজগঞ্জকে সংযুক্ত করে। এইটি বিশ্বে ১১তম এবং দক্ষিণ এশিয়ার ৬ষ্ঠ দীর্ঘতম সেতু।

ইলিয়ট ব্রিজ

ইলিয়ট ব্রিজ সিরাজগঞ্জ শহরের কাটা খালের উপরে লোহা ও সিমেন্টের সমন্বয়ে তৈরী। সিরাজগঞ্জ শহরকে দেখার জন্য কাঁটাখালের উপরে প্রায় ৩০ ফুট উঁচু করে ইংরেজ এসডিও মিঃ বিটসন বেল আই, সি, এস, সাহেব ১৮৯৫ সনে ৪৫,০০০ টাকা খরচ করে বাংলার তৎকালিন ছোট লাট স্যার আল ফ্রেড ইলিয়ট সাহেবের নামানুসারে এই ব্রিজ তৈরী করেছিলেন। নামানুসারে এই ব্রিজ তৈরী করেছিলেন।

Monday, November 16, 2015

সিরাজগঞ্জে র্যাবের অভিযানে ব্যবসায়ী গ্রেপ্তার

সিরাজগঞ্জে র্যাব-১২’র পৃথক অভিযানে ১২০ বোতল ফেন্সিডিল ও ১০২ পিছ ইয়াবাসহ ৩ মাদক ব্যবসায়ীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। রোববার ভোরে এদের গ্রেপ্তারের পর দুপুরে তাদের আদালতে পাঠানো হয়। গ্রেপ্তারকৃতরা হলো শহরের মিরপুর উত্তরপাড়ার মৃত জুরহান আলী মন্ডলের ছেলে সাইদুল ইসলাম (৩৫), এসবি ফজলুল হক রোডস্থ মৃত শামসুজ্জোহার ছেলে মহর আলী (৩৬) ও শাহজাদপুর থানার হাটপাচিল এলাকার আব্বাস উদ্দিনের স্ত্রী রোকিয়া বেগম (৫০)।
সিরাজগঞ্জ র্যাব-১২ ক্যাম্পের ক্যাম্প কমান্ডার সহকারী পুলিশ সুপার মোঃ হাসিবুল আলম জানান, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে পৃথক অভিযান চালিয়ে নিজ নিজ বাড়ি থেকে ওই ৩ মাদক ব্যবসায়ীকে গ্রেপ্তার করা হয়। এসময় সাইদুল ইসলামের কাছ থেকে ৭০ বোতল ফেন্সিডিল ও নগদ ৩৫ হাজার টাকা, মহর আলীর কাছ থেকে ৫০ বোতল ফেন্সিডিল ও নগদ ২৫ হাজার টাকা এবং রোকিয়া বেগমকে ১০২ পিছ ইয়াবাট্যাবলেটসহ উদ্ধার করা হয়। এ ঘটনায় পৃথক মামলা হয়েছে।

Tuesday, November 3, 2015

সিগারেট ছাড়লে কত বড়লোক হতেন নিজেই অঙ্ক দেখে নিন

ওয়েব ডেস্ক: আপনি কি ধূমপান করেন?অনেকদিন ধরে করছেন? আপনার প্রিয়জনরা অনেকদিন ধরে মানা করছেন? বলছেন, ''প্লিজ আর খেয়ো না। অনেক তো হল।'' এসব শুনে আপনারও কি কখনও কখনও মনে হয়েছে, না অনেক হল। এবার সত্যিই ছাড়া দরকার এই সিগারেট। কিন্তু আপনি ভাবলেই, সে আপনাকে ছাড়তে দিলে তো! কয়েকদিন বাপের বাড়ি যাওয়ার মতো করে গিয়ে, ফের উঠে পড়ছে, আপন অধিকারে ঠোঁটের ডগায়। অনেক বিরহ সয়ে আপনিও বুক ভরে তার গরম ওমের স্পর্ষ নিচ্ছেন? সত্যিই কি সিগারেট ছাড়তে চান? তাহলে এবার সিদ্ধান্তটা নিয়েই ফেলুন। এ বিষয়ে আপনাকে হেল্প করবে টাকা। কথায় বলে না, "না, বাপ বড়া না ভাইয়া, সবসে বড়া রুপাইয়া।" টাকা দিয়েই ভাবুন। আপনি ঠিক ছাড়তে পারবেন, এতদিনের ক্ষতিকারক সঙ্গীকে। কেমন হিসেব করবেন?
ধরে নিন, আপনি রোজ এক প্যাকেট সিগারেট খান। তার দাম ওই ৫০ টাকা মতো। তাহলে আপনার মাসে খরচ হয়, ১৫০০ টাকা তাহলে আপনার বছরে শুধু সিগারেটের জন্য খরচ হয় ১৮ হাজার টাকা। তার মানে ১০ বছরে আপনার খরচ, ১ লক্ষ ৮০ হাজার টাকা। ধরে নিন আপনি ৭০ বছর বয়স পর্যন্ত বাঁচলেন। আর এই সিগারেট খাওয়া আপনি ধরে ছিলেন ২০ বছর বয়সে। তাহলে জীবনের ৫০ বছর শুধু সিগারেট খেয়ে আপনি খরচ করলেন, ৯ লক্ষ টাকা! ক্ষতিকর, বুক জ্বালানো, ধোঁয়ার জন্য খরচ ৯ লক্ষ টাকা! একটু বেশি হয়ে গেল না? এবার আপনার কত সিগারেট খাওয়া হয় রোজ, সেই হিসেবে মোট খরচের হিসেব ধরুন। এরপর নিজেই ভাবুন, ''বাপ, ভাইয়া, এমনকি টাকার থেকেও আপনার কাছে বেশি মূল্যবান নাকি সিগারেট!'' ভাল করে ভেবে সিদ্ধান্তটা এবার নিয়েই ফেলুন। পারবেন। আপনি, ঠিক পারবেন।